
একজিমার ধরণ ও চিকিৎসা
একজিমা হচ্ছে একটা কমন সমস্যা যা ত্বকের জ্বালাময়ী অবস্থা সৃষ্টি করে। মাঝেমাঝে লোকজন একে ডার্মাটাইটিসও বলে। একজিমা নানারুপে ঘটে, কিন্তু ভিন্ন ধরণের একজিমা নিম্নোক্ত লক্ষণাদি ঘটিয়ে থাকে ১। চুলকানি, যা তীব্র হতে পারে। একজিমার সময়ে ত্বকের ড্যামেইজ নখ দিয়ে আঁচড়ানোর কারণে প্রায় হয়ে থাকে। ২। স্কেলিং, ত্বকের উপরিভাগ খসে পড়ে। ৩। লাল হয়ে যাওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক থেকে রক্তপাত হতে পারে। ৪। ফ্লুইড পুর্ণ ফোস্কা, যা থেকে ফ্লুইড ধীরে ধীরে নিঃসৃত হতে পারে। ৫। ফা....

র্যাশ বা ফুসকুড়িকি আসুন জেনে নেই
শৈশবকালে শিশুদের ত্বকের নানান সমস্যা প্রায়ই লক্ষ করা যায়। ত্বকে ছোট ছোট লাল বা অনুরুপ যেকোন বর্ণের ফুসকুড়ি দেখা দেয়। অনেক র্যাশই চুলকায়, লাল দেখায়, জ্বালাপোড়া করে। কিছু র্যাশ ফোস্কা ফোড়ার দিকে চলে যেতে পারে। এটি বহু ভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার একটি লক্ষণ। অন্যান্য কারণসমুহের মধ্যে রয়েছে অস্বস্তি সৃষ্টিকারী সাবস্ট্যান্স ও অ্যালার্জি। লোকজনের মধ্যে র্যাশ সৃষ্টি করার কিছু জিনের অধিক সম্ভাবনা রয়েছে। একটা র্যাশ হচ্ছে অস্বস্তিকর বা ফোলা চামড়ার একটা স....

মৌল
মৌল হচ্ছে ত্বকের উপর দেখা দেওয়া কোষের একটা ক্রমবৃদ্ধি। মেলানোসাইট নামক ত্বকের পিগমেন্ট সেল যখন গুচ্ছবদ্ধভাবে বাড়ে এটি তখনি ঘটে। মাঝেমধ্যে একজন ব্যক্তির নতুন নতুন মৌল দেখা দিতে পারে। মৌল খুব সচারাচর দেখতে পাওয়া যায়। বেশির ভাগ মৌল ক্ষতিকারক নয়, তাই স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগের কোন কারণ সৃষ্টি হয় না। চিকিৎসাশাস্ত্রে এটি মেলানোসাইটিক নেভি (melanocytic nevi) নামে পরিচিত। এটি সচারাচর দেখতে পিঙ্ক, কালো, বাদামী বা ফ্লেশ-কালারড স্পট, কিংবা ত্বকের উপর কোন দ....

গ্রীষ্মকালীন রোগ-হামবা মীজলস
হাম হচ্ছে ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটা ছোঁয়াচে রোগ, যা সহজেই এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। এটি জার্মান মিজলস নামেও পরিচিত।German measles, রুবেলা নামেও পরিচিত, সম্পুর্ণ একটা ভিন্ন অসুস্থতা। শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি উভয়ের হাম হতে পারে, তবে শিশুদেরকে হামে আক্রান্ত হতে বেশি দেখা যায়। এ রোগের চিকিৎসা যদি ঠিকভাবে না করা হয় তাহলে রোগী নানা জটিলতায় পড়তে পারে। হাম কিভাবে ছড়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির নাক, মুখ বা গলা থেকে নির্গত তরলের (ফোঁটার....