
চোখের সংক্রমণ বা আই ইনফেকশন
চোখের সংক্রমণ হচ্ছে একধরণের প্রদাহ।এটা ভাইরাস, ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া দিয়ে ঘটতে পারে। এই সংক্রমণ চোখের বিভিন্ন অংশে ঘটতে দেখা যায়। এক বা উভয় চোখে এটি ঘটতে পারে।সাধারণ অর্থে চোখ ওঠা বলতে চোখ সামান্য লাল হওয়া বুঝায়। কিন্তু চোখ লাল হওয়া একটি উপসর্গ মাত্র।অ্যালার্জির কারণে চোখে চুলকানি একটা কমন কারণ হতে পারে। বিভিন্ন কারণে চোখ লাল হতে পারে যেমন ১। জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কারণে, ২। পাইরোজেনিক ব্যাকটেরিয়া, ৩। এডিনো ভাইরাসজনিত কারণে, ....

ভার্নল কনজাংকটিভাইটিস
ভার্নল কনজাংকটিভাইটিস চোখের বাইরের আবরণের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ বা ফোলা। এটি অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশনের কারণে হয়ে থাকে। ভার্নল কনজাংকটিভাইটিস কেন হয় এটি অ্যালার্জির একটা স্ট্রোং ফ্যামিলি হিস্ট্রী রয়েছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে প্রায়ই ঘটে থাকে। এগুলোর মধ্যে থাকতে পারে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস, অ্যাজমা ও একজিমা। কম বয়সী পুরুষদের মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। বেশির ভাগ সময় এটি বসন্ত ও গরম কালে ঘটে থাকে। ভার্নল কনজাংকটিভাইটিস লক্ষণসমূহ ১। চোখ জ্বালাপোড়া....

চোখ জ্বালাপোড়া- চুলকানি ও পানি পড়া
চোখ দিয়ে পানি পড়া সহ চোখ জ্বালাপোড়া বলতে বোঝায় যে কোন বস্তুর চোখ থেকে পানি বের হওয়া, জ্বালাপোড়া ও চুলকানি সৃষ্টি হওয়া। এটি কান্না ছাড়াই ঘটে থাকে। চোখ জ্বালা পোড়ার কারনসমূহ ১। সীজনাল অ্যালার্জি বা হেই ফিভার সহ যে কোন অ্যালার্জি। ২। ব্যাকটেরিয়াজনিত বা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ (কনজাংক্টিভাইটিস)। ৩। কেমিক্যাল ইরিট্যান্টস। ৪। শুষ্ক চোখ। ৫। বাতাসের মধ্যে উপস্থিত ইরিট্যান্টস (সিগারেটের ধোঁয়া)। চোখ জ্বালাপোড়ার হোম কেয়ার ১। চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন....

ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস
ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস হল ল্যাক্রিমাল গ্ল্যান্ডের একটা প্রদাহ। ল্যাক্রিমাল গ্ল্যান্ডকে tear-producing glandও বলা হয়। ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস কি কারণে হয় একিউট ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস ব্যাকটেরিয়াজনিত বা ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে সচারাচর সবচেয়ে বেশি দেখতে পাওয়া যায়। ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস কমন কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ১। এপস্টেইন-বার ভাইরাস। ২। মাম্পস। ৩। স্ট্যাফাইলোকক্কাস। ৪। গনোকক্কাস। ক্রোনিক ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস সচারাচর নন-ইনফেকশাস ইনফ্লামেটরী ....