
হাইপারটেনশন
হাইপারটেনশন (Hypertension) বলতে বোঝায় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি দেহের রক্তের চাপ। যদি সিসটোলিক রক্ত চাপ ১৪০ মিমি মাঃ (mmHg) ও ডায়াস্টলিক রক্ত চাপ ৯০ মিমি মাঃ (mmHg) বা এর উপরে থাকে তবে একে হাইপারটেনশন (Hypertension) বিবেচনা করা হয়। এখানে রক্ত চাপের রিডিং দুইটি শব্দ বা প্রতীক রুপে দেওয়া হয়। একটি সিসটোলিক রক্ত চাপ, অপরটি ডায়াস্টলিক রক্ত চাপ। মূল কথা, হাইপারটেনশন হল উচ্চ রক্ত চাপ বর্ণনা করার জন্যে ব্যবহৃত অপর এক শব্দ।বেশির ভাগ সময় কোনো উপসর্গ থাকে না....

রক্তের হিমোগ্লোবিন এর গুরুত্ব
হিমোগ্লোবিন একটি অক্সিজেন ধারণকারী আয়রন সমৃদ্ধ মেটালোপ্রোটিন। রক্তের হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন ফুসফুস হতে দেহের বিভিন্ন অংশে নিয়ে যায় ও কোষের ব্যবহারের জন্য অবমুক্ত করে। প্রতি গ্রাম হিমোগ্লোবিন ১.৩৬ - ১.৩৭ মিলিলিটার অক্সিজেন ধারণ করতে পারে।এটি অন্যান্য গ্যাস পরিবহনেও অবদান রাখে, যেমন এটি কোষকলা হতে CO 2 পরিবহন করে ফুসফুসে নিয়ে যায়। বহু ভিন্ন ধরণের হিমোগ্লোবিন (Hb) বিদ্যমান রয়েছে। সবচেয়ে কমন হিমোগ্লোবিন হচ্ছে ১। HbA ২। HbA2 ৩। HbF ৪। HbS ৫। HbC....

ব্লাড সেল ডিসঅর্ডার
ব্লাড সেল ডিসঅর্ডার এমন একটি শারীরিক সমস্যা যাতে আপনার লোহিত রক্তকণিকায়, শ্বেত রক্তকণিকায় কিংবা প্লেইটলেটে সমস্যা রয়েছে। সেলের এই তিনটি ধরণ বৌন ম্যারৌতে (অস্থি মজ্জা) গঠিত হয়। লোহিত রক্তকণিকা শরীরের অঙ্গ ও টিস্যুতে অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যায়। শ্বেত রক্তকণিকা শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করতে সাহায্য করে। প্লেইটলেট শরীরের রক্ত জমাট বাঁধায় সাহায্য করে। ব্লাড সেল ডিসঅর্ডার এই ধরনের এক বা একাধিক রক্ত কোষের গঠন এবং কার্যকারিতা হ্রাস করে। ব্লাড সেল....

প্রোল্যাক্টিনোমা
প্রোল্যাক্টিনোমা হচ্ছে একটা বিনাইন বা নন-ক্যানসারাস পিটুইটারী টিউমার যা প্রোল্যাক্টিন নামক একটা হরমোন তৈরী করে। এর কারণে রক্তের মধ্যে অত্যধিক মাত্রায় প্রোল্যাক্টিন এর উপস্থিতি দেখা যায়। প্রোল্যাক্টিনোমার কি কি লক্ষণ দেখা যায় মহিলাদের মধ্যে, ১। যে মহিলা গর্ভবতী নয় বা স্তনদান করছে না তাদের স্তন থেকে অস্বাভাবিক দুগ্ধনিঃসরণ। ২। যৌন আগ্রহ কমে যাওয়া। ৩। ব্রেস্ট টেন্ডারনেস। ৪। প্রান্তিক দৃষ্টি কমে যাওয়া ৫। মাথাব্যথা। ৬। দৃষ্টির পরিবর্তন। ৭। অনিয়মিত রজ....